সুস্থ থাকার জন্য আহারের নিয়মাবলী
- সহজপাচ্য আহার গ্রহণ।
- কম পরিমাণ ভোজন গ্রহণ, তাজা ও প্রাকৃতিক খাবার খাওয়া।
- দৈনিক নিয়মিত সময়ে ভোজন করা।
- পুষ্টিকর অল্পাহার, মধ্যম পরিমাণ দুপুরের ভোজন ও স্বল্প পরিমাণ রাত্রিকালীন ভোজন গ্রহণ।
- নিয়মিতভাবে সবুজ সব্জি, স্যালাড়, ফল, ডাল, কাজুবাদাম, ঋতুকালীন সব্জি ও ফল খাওয়া।
- কোল্ড ড্রিঙ্কস্, চা ও কফির পরিবর্তে লেবুর জল, ঘোল, ডাবের জল, ফলের রস, সবুজ চা অথবা হারবাল টি খাওয়া।
- খিদে পেলে খাওয়া। ধীরে সুস্থে শান্ত মনে বসে ভোজন করা।
- রাত্রিকালীন খাবার শোবার ১ ঘণ্টা পূর্বে খাওয়া।
- চলাফেরা, পড়াশোনা করা, টি.ভি. দেখার সময় খাওয়া নিষেধ।
- ভারি খাবার, অতিরিক্ত লবণ, ঝাল ও মশলাযুক্ত খাবার, তেলেভাজা, বাসি খাবার, ফাস্ট ফুড, জাঙ্ক ফুড, রং করা খাবার, ফ্রিজের খাবার বর্জন।
- "দিনান্তে পিবেত্ দুগ্ধ, নিশান্তে পিবে বারি, ভোজনান্তে পিবে তত্রু।" — দিন শেষে দুধ পান কর, রাত শেষে জল পান কর এবং খাওয়ার পর ত্রিফলা পান কর।
- খালিপেটে জল, ভরাপেটে ফল।
বিরুদ্ধ আহার: দুধ, দই বা ঘোলের সঙ্গে আম ও কলা জাতীয় ফল নিষিদ্ধ। দুধের সঙ্গে লবণ ও মাংসের সঙ্গে দুধ, দই খাওয়া উচিত নয়।